Adrit-Anumegha: “অনুমেঘা আদৃতের কষ্ট বুঝলো বাবার হাত ধরে আস্তে আস্তে নিয়ে এসে সোফায় বসালো বুঝতে পেরেছে বাবাই এর ব্যথা এটা স্ক্রিপ্ট না!” এইটুকু মেয়ের বুদ্ধিতে অবাক দর্শক

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক এখন ‘মিঠাই’। শুধু জনপ্রিয়তা নয়, টিআরপিতেও দর্শকদের ভালোবাসা যে কুড়িয়েছে সেটা প্রমাণ পাওয়া গেছে। ধারাবাহিকে মিঠাই-এর এন্ট্রি যেমন সাড়া ফেলেছে, ঠিক তেমনই মিষ্টির এন্ট্রিও অভিভূত করেছে ভক্তদের। মিঠাই-সিডকে একসঙ্গে দেখার অপেক্ষায় ছিল অনেকেই। কিন্তু এইটুকু মেয়ে যে সব দৃষ্টি কেড়ে নিতে পারে সেটা ভাবেনি।

যদিও এর ছিল মিঠাই-সিডের ছেলে শাক্য আর এবার এল ছোট্ট মিষ্টি। দুই ভাই-বোনের অভিনয় আর সঠিক সময়ে সঠিক অভিব্যক্তি মন জয় করে নিচ্ছে দর্শকদের।

মিষ্টি যে সিডেরই মেয়ে, তা জানার আগে থেকেই মিষ্টির প্রতি ছিল সিডের এক অদ্ভুত টান। কিন্তু তার বাইরেও অনুমেঘা বাবাইয়ের নেওটা। মাঝে মাঝেই আদৃত ছবি দেয় তার সঙ্গে। এছাড়াও তাকে জড়িয়েই সর্বদা শুটিংয়ে থাকে ছোট্ট মিষ্টি। এই বং ক্রাশ যে ছোট্ট মেয়েটির মনেও জায়গা করে নিয়েছে সেটা স্পষ্ট।

aditya agarwal

তাই বলা যায় আদৃত শুধু হিরো হিসেবে প্রিয় নন, একজন বাবা হিসেবেও প্রিয় হয়ে উঠছেন ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের কাছে। শাক্য আর মিষ্টির সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় তার বিভিন্ন ছবি দেখে এটা সহজেই বোঝা যায়।

এবার ছোট্ট মেয়ে মিষ্টি নিজের অনস্ক্রিন প্রতিও তার যে স্নেহ প্রদর্শক করলো সেটা সকলকে মুগ্ধ করছে। ঠিক যেমন নিজের এঞ্জেলেের প্রতি সিডের ভালোবাসা, ঠিক তেমন সিডের প্রতি তার মেয়ের ভালোবাসা ধরা পড়ল ক্যামেরায়। বাবার কষ্ট যে মেয়েরা সবচেয়ে আগে বোঝে, তা বিনা সংলাপেই প্রকাশ পেল সম্প্রতি।

aditya agarwal

আসলে ছুটির দিনে খেলতে গিয়ে নায়কের পায়ে চোট লাগে। এবার সেটা দেখে মিষ্টির কষ্ট, পাশাপাশি বন্ধুর প্রতি তার যত্ন টুকরো টুকরো ছবি হয়ে ভাইরাল হয়ে গেল সোশ্যাল মিডিয়াতে। হাতে ধরে বন্ধুকে সোফায় নিয়ে গিয়ে বসালো। সে বুঝতে পারলো আদৃতের পায়ে অসহ্য ব্যথা করছে।

এক দর্শক এই মুহূর্তকে ঘিরে একটি সুন্দর পোস্ট করে লেখেন, “কথায় আছে মেয়েরা বাবার কষ্ট বোঝে,, এই ভিডিও টা তে তাই দেখলাম,, অনুমেঘা আদৃত-এর কষ্ট বুঝলো,,, বাবার হাত ধরে আস্তে আস্তে নিয়ে এসে সোফায় বসালো,,, এটা কিন্তু কোনো স্ক্রিপ্ট না। অনুমেঘা কিন্তু বুঝতে পেরেছে যে তার বাবাই এর খুব কষ্ট হচ্ছে দাঁড়াতে,, ছেলেটার পায়ে বিশাল ব্যাথা,,, তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠো”।

Back to top button