লাবণ্যর মত লোভী নয়! শুধু বংশধরের জন্য তারাকে আপন করে নেবে না মাঠান! দুই শাশুড়ির তুলনা শুরু

দুই বোনের গল্প নিয়েই ধারাবাহিক ‘সন্ধ্যাতারা’ (Sandhyatara)। সন্ধ্যা ও তারা দুই বোন। একে অপরকে খুব ভালবাসে দুজন। প্রেম বা প্রাণ, বোনের জন্য সব ত্যাগ করতে পারে দুই বোন। ইতিপূর্বে আমরা দেখেছি, বোন তারা যাকে ভালোবাসত, সেই আকাশনীলের সম্বন্ধ হয় দিদি সন্ধ্যার সঙ্গে।

সন্ধ্যাও তারার মনের খবর না জানায়, আকাশনীলের ছবি দেখে প্রথম দেখাতেই ভালোবেসে ফেলে। তবে তারা জেনে যায় তাঁরই প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে ঠিক হয়েছে সন্ধ্যার। আর মনে প্রাণে সন্ধ্যা পছন্দ করতে শুরু করেছে আকাশনীলকে। তারা প্রেম ভেঙে দেয় দিদির কথা ভেবে। যদিও এসবের কিছুই সে জানায় না সে আকাশনীলকে। জটিলতা তৈরি হয় তাঁদের মধ্যে।

akashneel and sandhyatara

ধারাবাহিকের গল্প এগোচ্ছিল ঢিমেতালে। সম্প্রতি ধারাবাহিকে দেখিয়েছে টানটান উত্তেজনার পর্ব। ঝড়ের পর কাছাকাছি এসেছে সন্ধ্যা আর তাঁর হুলোবাবু। অন্যদিকে, সন্তানসম্ভবা তারা। দিদির স্বামীর সন্তান তাঁর গর্ভে।

এক নেটিজেনের মতে, ‘তারা ও আকাশনীলের মধ্যে যেটা হয়েছে তাতে দোষ কাউকে দেওয়া যাবে না। কিন্তু সূর্য ও মিশকার মধ্যে যেটা হয়েছে সেটায় সূর্যের এক কথায় কোনো দাগ নেই।’ প্রসঙ্গত, বিজয়া মাঠান ও সন্ধ্যার সম্পর্ক কয়েক মাসের। অপরদিকে, লাবন্য সেনগুপ্ত ও দীপার সম্পর্ক কয়েক বছরের। বিজয়া মাঠান তারাকে স্পষ্ট জানিয়েছেন, সন্ধ্যা ছাড়া আর কারো গর্ভে জন্ম নেওয়া সন্তানকে তিনি নাতি বলে স্বীকৃতি দেবেন না।

mishka surjo deepa

আর এ নিয়েই প্রশংসার ঝড় নেটমাধ্যমে। তাদের মত, এটাই বিজয়া মাঠান! যে শুধুমাত্র বংশধরের লোভে সন্ধ্যাকে পর করে দিতে পারবেন না। উনি তারার বাচ্চা ও তারাকে গ্রহন করবেনা জানিয়ে দিয়েছেন, এত অসাধারণ ধামাকা এপিসোড হচ্ছে তাও যদি টিআরপি না বাড়ে তাহলে আর বাড়বেইনা কখনও…আজকের এপিসোডে মাঠান ও তারার অভিনয় ১০০/১০০। আসলে সবাই পরিস্থিতির স্বীকার এখানে!’

আরও পড়ুনঃ ১০০% কনফার্ম! পর্দায় ফিরছে “মৌ-ডোডো” স্বীকৃতি-অর্পণ

উল্লেখ্য, লাবণ্য সেনগুপ্তের নাতি-নাতনী উভয়ই আছে। নেটিজেনদের ক্ষোভ তবে তিনি কেনোলাবণ্য মিশকার প্রতি এমন ব্যবহার করতে পারলেন না? অন্যায়কে প্রশ্রয় দিয়ে ঘরে পুষছেন তিনি।লাবণ্য সেনগুপ্তকে সেরা শাশুড়ী, সেরা মা বলতে গেলেই সবাই মনে করতো। কেউ কেউ তো মনে মনে ওনার মতো শাশুড়ি কামনা করত। কিন্তু এখন তিনি সবার কাছে বিরক্তির বিষয় হয়ে উঠেছেন।

Back to top button