কার কাছে কই মনের কথায় বিরাট ধামাকা! অন্যায় সামনে আসতেই চমকে উঠল পলাশ! কেঁদেকেটেও লাভ হলনা প্রতীক্ষার

জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথায় (Kar Kache Koi Moner Kotha) আসছে চলেছে নতুন মোড়। ইতিমধ্যেই বাড়িতে এসে প্রতীক্ষা গালমন্দ করতে থাকে পুতুলকে। জিজ্ঞাসা করে এই চিৎকার ঝামেলা কত দিন চলবে তখন পুতুল বলে বেশি দিন চলবে না কারণ সে আর বেশি দিন বাঁচবে না। তখন কাকিমা তাকে বাধা দেয়।পুতুল বলে যে “তোরা তো চাস আমি মরে যাই তাহলে তোরা সব পেয়ে যাবি।” মধুবালা দেবী কাকিমাকে বলে কিছু করে শিমুলকে এই বাড়িতে আনা যাবে কিনা।

কিন্তু পলাশ বারণ করে দেয়। বলে শিমুল কিছুতেই এই বাড়িতে পা দেবে না। মধুবালা দেবী বলেন তার মেয়েকে ঠিক করার জন্য তিনি সব করবেন তখন পরাগ তার মাকে শান্ত করার চেষ্টা করে। প্রতীক্ষা মধুবালা দেবীকে বলে চা করে আনতে তার জন্য কিছু মধুবালা দেবী বলে দেন তিনি পারবেন না। পরাগও তাকে বলে যে এনে দিতে তখন পুতুল বলে শিমুল থাকাকালীন তাকে কিছুই করতে হতো না।

পলাশ বলে যে মধুবালা দেবী প্রতীক্ষার সঙ্গে এইরকম ব্যবহার করে কেন? তখন কাকিমা বলে মধুবালা দেবী অনেক কিছু করে অন্য কেউ হলে করতো না। ওদিকে কোর্টের শুনানির জন্য কোর্টে উপস্থিত হন সকলে।বিপাশাকে আরাধনা প্রশ্ন করে শিমুলের ওপর কিরকমের অত্যাচার হত। তখন বিপাশা বলে খুব অত্যাচার হতো, একবার তার স্বামী তাকে মেরে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছিল আমরা সেটা পরে জানতে পারে।

অনির্বাণ তার কাছে প্রমাণ চাওয়ায় সে তিনি তার কাছে প্রমাণ নেই কারণ তিনি সেইসময় ফটো তোলেননি কিন্তু থানায় অনেক এফআইআর আছে পরাগের নামে। তারপর অনির্বাণ তাকে জিজ্ঞাসা যখন তিনি বুঝতে পেরেছিলেন সব তখন কেন তিনি ওই বাড়িতে থেকে গেছিলেন। তার উত্তরে বিপাশা বলে এই উত্তরটা হয়তো শিমুল বেশি দিতে পারবে তবে শিমুল সংসারটা বাঁচাতে চেয়েছিলেন সবসময়। আর একটা মেয়ের বিয়ের পর তার বাপের বাড়িতে তার কোনও স্থান হয়না, সবাই বলে মানিয়ে গুছিয়ে নিতে আর সেটাই শিমুলের ক্ষেত্রেও হয়েছে।

আরো পড়ুন: প্রেমের মাসে দীপার প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ অর্জুনের! অন্য নারী এলো সূর্যর জীবনে! অনুরাগে ভ্যালেন্টাইন্স ডে স্পেশাল পর্ব

তার কাছে জানতে চাওয়া হয় তিনি কারুর ওপর সন্দেহ করেন কিনা তখন তিনি বলেন তিনি পলাশ আর প্রতীক্ষার ওপর সন্দেহ করেন কিন্তু তার কাছে প্রমাণ নেই তবে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে এটা কে করতে পারে তাই উনি ওদের নাম বলেছেন। সেই শুনে রেগে যায় পলাশ বলে ওঠে। সে কেন তার নিজের দাদাকে বিষ দেবে আর প্রতীক্ষা ভয়ে কেঁদে ফেলে। তারা এই বিষয়ে কিছু জানে না তখন অনির্বাণ তাদের থামিয়ে দেয় এবং বলে তাকে কেসটা লড়তে দিতে, জর্জও ওদের আচরণ অবাক হন। তখন অনির্বাণ ভাবে কিছু একটা করতে হবে নাহলে কেস ওদের পক্ষে চলে যাবে। তো কি মনে হয় আপনাদের শিমুলকে শেষমেশ ন্যায় পাবে?

Back to top button