অবশেষে নিজের ভুল বুঝে রানীর কাছে ক্ষমা চাইলো দুর্জয়! তোমাদের রানীতে দারুণ চমক

অবশেষে কি তবে নিজের ভুল বুঝতে পেরে রাণীকে কাছে টেনে নিল দুর্জয়? স্টার জলসার (Star Jalsha) সম্প্রচারিত সবকটি ধারাবাহিকেই চলছে ধুন্ধুমার পর্ব। সেই চমকের তালিকা থেকে বাদ যায়নি জনপ্রিয় ধারাবাহিক তোমাদের রানী (tomader Rani)। অনিশা আর পিংকি বৌদির একের পর এক প্রহার রানীর জীবনে তুলছে ঝড়। দুর্জয়ের ডাক্তারি লাইসেন্স বাতিলের বিতর্ক থেকে, রানী আর দুর্জয়ের মধেকার ভালোবাসতে তুলেছে ফাটল। এরকম সময় রানীর সঙ্গে দিচ্ছে না তার শাশুড়ি মা শুক্লাও।

এরকমই পরিস্থিতি এখন রানীর জীবনে। দুর্জয়ের পরিস্থিতিতে শুক্লা দায়ী করছে রানীকে। হাসপাতালেই বসে রানী দেখে দুর্জয় তার কাছে আসে কর কাছে ক্ষমা চাইছি। রানীও তার ভালোবাসার মানুষকে পেয়ে খুশি কিছু তখনই দুর্জয়ের মা শুক্লা আসে দুর্জয়কে রানীর কাছ থেকে নিয়ে চলে যায়।

চিৎকার করে ঘুম ভাগে রানীর সে বুঝতে পারে স্বপ্ন দেখছিল সে। তখনই রীতম আর দেবু চলে আসে এবং রানীকে বাড়ি যাবার কথা বলে। রানী জিজ্ঞাসা করে দুর্জয়ের কথা তখন তারা জানান যে দুর্জয় এখন আগের থেকে সুস্থ আছে এবং তাকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাই তারাও রানীকে প্রায় জোর করেই রানীকে নিয়ে বাড়ির দিতে রওনা দেয়।

তখন রিতম রানীকে জানায় যে কেউ একজন রানী আর শুক্লার কথোপকথন ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছে যা একজন ভাইরাল তাই এখন দুর্জয়কে নিয়ে যায় হবে তা সোশ্যাল মিডিয়াতে ট্রেন্ড করতে শুরু করবে। যদিও রাস্তায় রানী অসুস্থ হয়ে পড়ে তখন তারা রানীকে ডাক্তার কাছে যাবার কথা বললে রানী বাড়ি যাওয়ার কথা বলে সে বলে দুর্জয়ের তাকে প্রয়োজন।

অন্যদিকে দুর্জয় বাড়িতে আসার পর বিনায়ক তাকে বলে যে সে কোনো এত মাথা গরম করে এবং কেনো সে কেন রানীর কথা একটুও ভাবে না, তখন শুক্লা বিনায়ককে থামিয়ে দেন। ওদিকে রানীর দাদা সাগর রানীর বাবা বিশ্বনাথ বাবুকে রানীর ভিডিও দেখিয়ে দুর্জয়কের বনাম করতে থাকে তখন রানীর বৌদি স্নেহা তাকে বাঁধা দিতে যায় তবে বিশ্বনাথ বাবু তাদের থামিয়ে দেন। ওদিকে রানী ভাবতে শুরু করে কে করছে এই সব, কে আছে এসবের পিছনে।

পরক্ষনেই দেখা যায় পিংকি বৌদি অনিশার সাথে দুর্জয়ের ব্যাপারে কথা বলছেন যে কি করে দুর্জয় রানীকে আলাদা করা যায়, যদিও দুর্জয়ের লাইসেন্সের কথাটা শুনে অনিশা কষ্ট পায়। তবে সে সিদ্ধান্ত নেয় যে করে হয় রানী দুর্জয়কে আলাদা করতে হবে।

Back to top button