Sreelekha Mitra: পোশাকের মধ্যে দিয়ে ফুটে উঠেছে স্ত’ন’বৃ’ন্ত! “চল অ’ন্ত’র্বাস কিনে দিই তোকে”! শ্রীলেখা মিত্র সরাসরি মেয়েদের অ’ন্ত’র্বাস কিনে দেওয়ার প্রস্তাব দিলেন ছেলে বন্ধুকে

বিতর্ক আর তাঁর নাম একই। অনেকে তো তাঁকে বাংলার কঙ্গনা বলেন। যদিও কঙ্গনা আর তাঁর রাজনৈতিক রঙ অনেকটাই আলাদা। তবে ওই আর কী রাম বাম কাণ্ডে দেশও জর্জরিত। শ্রীলেখা মিত্র (Sreelekha Mitra) ও তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া। খবর হওয়ার জন্য এটুকুই যেন অনেক। রোজদিন নিত্য নতুন ঘটনা এই অভিনেত্রীর জীবনে ঘটে এবং তার টের পাওয়া যায় সোশ্যাল মিডিয়ার (Social Media) মাধ্যমেই। সম্প্রতি ঢাকা চলচ্চিত্র উৎসবের পর একের পর এক ঘটনা যেন ঘটেই চলেছে।
Screenshot 20230310 140522 Google

কারণ, সম্প্রতি তাঁর পরিচালিত একটি সিনেমা “এবং ছাদ” বাংলাদেশের চলচ্চিত্র উৎসবে স্থান পেলও কলকাতার নন্দনে ঠাঁই পায়নি। স্বাভাবিক এই নিয়েও তাঁর ক্ষোভের অবকাশ নেই। কিন্তু সরকার পক্ষকে হাতে রেখে নিজে এগিয়ে যাওয়ার বিশ্বাসী নন অভিনেত্রী। তাই সক্রিয়ভাবে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত না থাকলেও নানাভাবে নিজের মতাদর্শ ফেসবুকে ফুটিয়ে তোলেন। রাজনৈতিক মতাদর্শের দিক দিয়ে তিনি একটু বামঘেঁষা। মাঝেমধ্যেই তাঁকে লাল পতাকার অধীনে বেশকিছু মিছিল ও অবস্থান-বিক্ষোভেও দেখা যায়।
Screenshot 20230310 140546 Google

তাই স্বাভাবিকভাবেই সরকারপক্ষের মানুষদেরও তাঁকে একদমই পছন্দ হয় না। তাই নানা ধরনের খোঁচা তাঁকে মারতে থাকেন। ঢাকা চলচ্চিত্রে বাংলাদেশের মিডিয়ার সামনেও নানা ধরনের কথা বলেন অভিনেত্রী। তবে তাঁর এত কিছুর মাঝে কিন্তু স্পষ্ট দুটো দল রয়েছে। একদল তাঁর ভক্ত, আর একদল তিনি যাই করেন তাই বাজে লাগে।
Screenshot 20230310 140535 Google

তবে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ার একটি কাণ্ডে তাঁর ভক্তরাও তাঁর বিপরীতে চলে গিয়েছিল। শ্রীলেখা মিত্রের একটি স্বভাব আছে। তা ভালো কী মন্দ আপনারাই বিচার করবেন। তবে স্বভাবটা হল, খুব সোজা সাপটা ও মুখে যা আসে তাই বলে দেন তিনি। আর এবার নিজের বন্ধুর ছবিতে একটি কমেন্ট করে বসলেন। তাতেই যেন ঘটল বিপত্তি।

রবিবার সকালে শ্রীলেখা মিত্রের বন্ধু সুজয়প্রসাদ চট্টোপাধ্যায় সাদা রঙের একটি পোশাক পরে ছবি দেন। তাতে তাঁর স্ত’নবৃন্ত বেশ স্পষ্ট। আর সেই দেখে বন্ধু শ্রীলেখা মন্তব্য করেন, “চল ব্রা শপিং করাই তোকে”। তার উত্তরে সুজয়ও লেখেন, “মোটেও না, বেশ কেমন ফুটে উঠেছে ফুলের মতো”। নেট মাধ্যমে বন্ধুদের মধ্যে এরকম রসিকতা নুতুন কিছু না।
chinia

কিন্তু একজন পাবলিক ফিগার হওয়ার দরুন এতটা খোলাখুলি রসিকতা অনেকেই ভালো চোখে দেখেনি। তাই বেশ কয়েকজন স্পষ্ট জানিয়েই দিলেন যে তাঁরা শ্রীলেখা মিত্রের সব কাজেই পাশে থাকেন, কিন্তু এই মন্তব্যটা খুব কুরুচিকর তাঁদের কাছে। তবে এখানে বন্ধুর পাশে দাঁড়িয়েছেন সুজয়। তিনিও বুঝিয়ে দিয়েছেন, এটি নিতান্তই দুই বন্ধুর মাঝে রসিকতা, এতে কারোর নাক না গলানোই উচিত।

Back to top button