কোমরের নীচটা একেবারে রক্তাক্ত হয়ে গেছিল তবুও থেমে যায়নি মিঠাই!

এই মুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনের একনম্বর নায়িকা হলো মিঠাই। সে তার টিআরপি যতই কম হোক না কেন মিঠাই কে কিন্তু সেরা বলা ছাড়া আমাদের কোন আর উপায় নেই। মিঠাই এর ভূমিকায় সৌমীর অভিনয় সাধারণ মানুষের এত ভাল লেগেছে যে তিনি যে আগে অন্য কোন সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন মানুষ সেটাই ভুলে যাচ্ছে।

গত বছরের গোড়ার দিকে জি বাংলায় শুরু হয়েছিল সুখে-দুখে মিষ্টিমুখে মিঠাই। সেই সিরিয়াল যে এত জলদি এত জনপ্রিয়তা পেয়ে যাবে তা কোনদিনও ভাবা যায়নি। আদৃত রয় এবং সৌমি তৃষা কুন্ডুর অনবদ্য অভিনয় এই সিরিয়ালকে অন্য মাত্রা দিয়েছে। অন্যান্য অনেক সিরিয়ালে অভিনয় করলেও মিঠাই টা যেন সৌমীর জীবনে মোড় ঘোরানো মাইলফলক।

টানা 42 সপ্তাহ ধরে টিআরপি রেটিং তালিকায় এক নম্বর স্থান ধরে রেখেছিল মিঠাই, এর জন্য যে ডেডিকেশন দেখিয়েছে গোটা মিঠাইয়ের টিম তা এককথায় তারিফের যোগ্য। এই প্রসঙ্গে আজ আপনাদের পুরনো একটি বিষয় নিয়ে বলা যাক।

যখন মিঠাই এর শুটিং এর এক বছর সম্পূর্ণ হয়েছিল তখন সেই স্মৃতি যেন না করতে মিঠাই নিজের ইনস্টাগ্রামে একটা পোস্ট দিয়েছিল। সিরিয়ালের প্রথম দিনের শ্যুট করতে গিয়েই আহত হয়েছিলেন মিঠাই। তবুও তিনি থেমে থাকেননি।

নিজের সেই ক্ষতের ছবি দিয়ে লিখেছিলেন, শুটিংয়ের প্রথম দিন…মিঠাইয়ের স্বপ্নের সিকোয়েন্স। আমার ক্ষত এবং ব্যথা ছিল কিন্তু তারপরে যখন আমার পরিচালক এবং ডিওপি বলেন যে শটটা ভালো হয়েছে, তখন আমার মুখে হাসি ফুটে ওঠে।

এর আগেও আমরা দেখতে পেয়েছিলাম যে মিঠাইয়ের পায়ে অনেকটা চোট লেগেছিল কিন্তু তাও মিঠাই নিজের শুটিং থামায়নি। অর্থাৎ মিঠাই যে কাজের প্রতি অত্যন্ত নিষ্ঠাবতী একথা সহজেই বোঝা যাচ্ছে।

Soumitrisha

Back to top button