প্রথম ধারাবাহিকের পরিচালক সমানে দিতেন কুপ্রস্তাব,ভয়ে ইন্ডাস্ট্রি থেকে দু’বছর পালিয়ে গেছিলেন খড়কুটোর চিনি!

ধারাবাহিক থেকে আচমকা হারিয়ে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা মিত্র। দু’বছর পরে ফের অন্য এক ধারাবাহিকে অন্য চরিত্রে এলেন নায়িকা। আগে মোহর ধারাবাহিকের দিয়ার চরিত্রে ছিলেন আর এখন খরকুটো ধারাবাহিকে চিনি হয়ে ফিরেছেন তিনি। মাঝে সময়টা কী হয়েছিল? কোথায় চলে গিয়েছিলেন? এ বিষয়ে জানতে প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে কথা বললো একটি বিশেষ সংবাদ মাধ্যম।

খরকুটো এবং মোহর এই দুই ধারাবাহিকে দুটি চরিত্রের সঙ্গে বাস্তবে কি কোথাও মিল রয়েছে নায়িকার? প্রিয়াঙ্কা জানিয়েছেন খরকুটো ধারাবাহিকের চিনির সাথে বেশ মিল রয়েছে বাস্তবে। চিনি যেমন নরম মনের একটুতেই হাসিখুশি এবং আবেগী হয়ে যায় তেমনি প্রিয়াঙ্কা বাস্তবে এমন। কিন্তু মোহর ধারাবাহিকের দিয়া সারাক্ষণ জটিল-কুটিল। এরকম একেবারেই নন প্রিয়াঙ্কা।

দুটো চরিত্র একেবারেই পরস্পরবিরোধী সেক্ষেত্রে নায়িকা যখন যে সেটে থাকেন তখন সেই চরিত্রের মত নিজেকে পাল্টে নেন। এক্ষেত্রে তিনি সহঅভিনেতাদের অনেকটা কৃতিত্ব দিয়েছেন।

আরও পড়ুন

সস্তার খ্যাতি পাওয়ার জন্য পরিচালক-প্রযোজকদের বিরুদ্ধে কুপ্রস্তাব দেওয়ার মিথ্যা অভিযোগ এনেছেন খড়কুটোর চিনি! প্রিয়াঙ্কার বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেন মিশমী, মৈত্রেয়ী সহ অন্যান্য টলিপাড়ার তারকারা

আরও পড়ুন

টলিপাড়ার বিখ্যাত প্রযোজক সুশান্ত দাসের বিরুদ্ধে কুপ্রস্তাব আনার মিথ্যা অভিযোগ করেছে খড়কুটোর চিনি!এবার রাগে ফেটে পড়লেন রিমঝিম মিত্র

এবার একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দিলেন।জীবনের প্রথম ধারাবাহিক ছিল ছদ্মবেশী। কিন্তু সেখান থেকে হুট করে বেরিয়ে গিয়েছিলেন নায়িকা। এর উত্তরে তিনি জানিয়েছেন জীবনের প্রথম কাজ করতে গিয়ে যা অভিজ্ঞতা হয়েছে তা ভীষণ খারাপ।

সহঅভিনেতাদের সঙ্গে কোনো সমস্যা হয়নি। কিন্তু নায়িকাকে বারবার বিরক্ত করতেন পরিচালক এবং প্রযোজকরা। বারবার নায়িকার ফোনে কু প্রস্তাব আসতো। ফোনে বাজে বাজে মেসেজ আসতো। নায়িকা সেগুলোর উত্তর না দেওয়ায় সাংঘাতিক হেনস্থা হতে হয়েছিল নায়িকাকে। ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে বাড়িতে আসতেন তিনি। সেই কারণে শেষমেষ বাধ্য হয়ে ধারাবাহিক থেকে সরে গিয়েছিলেন নায়িকা।

abuse

Back to top button