জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ফুলকি (Phulki)। সদ্য ধারাবাহিকে শেষ হয়েছে রোহিত-ফুলকির বিয়ের ট্র্যাক। টিআরপি (Trp) গগনচুম্বী। নায়িকা ফুলকির এক অন্যন্য রূপের সাক্ষী থাকছে দর্শক। এদিন ফুলকিদের গ্রাম জলে থই থই। দুর্যোগে জেরবার গ্রামবাসী।
‘ফুলকি’ আজকের পর্ব ১২ই জুলাই (Phulki Today Episode 12th July)
গল্পের শুরুতে দেখা যায়, ফুলকি রুদ্রের বাড়ির সামনে ধর্ণা দিয়েছে। গ্রামবাসীর ত্রাণসামগ্রী লুট করেছে সে। রূদ্র গ্রামের প্রাভাবশালী একজন ব্যক্তি। এবার তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে ফুলকি ছাড়াও তার নিজের স্ত্রী। এদিন বাড়িতে যা ছিল চাল, ডাল, শুকনো খাবার ভাল করে বস্তায় ভরে ফেলেছে সে।
এদিকে পরিবারের সকলে মিলে আসছে লাবুর বাড়িতে আসছে। ত্রাণ সামগ্রী ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দেয় রূদ্র। তবে ফুলকি নাছোড়। গ্রামবাসীর দুর্যোগে খারাপ অবস্থা। সকলের মুখে অন্ন তুলে দিতে হবে। তাই ত্রাণের চাহিদা প্রচুর।
জেঠুমনির সামনে একপ্রকার রূদ্রকে বাধ্য হতে হয় গ্রামবাসীর জন্য ত্রাণের আয়োজন করার। ফুলকির এমন কর্মকাণ্ড দেখে রোহিত বলে, কেন বারবার নির্বোধের মতো কাজ করে ফুলকি! এই বিষয়গুলো আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে নেওয়া যায় না। কেন ধর্না দিতে লেগেছে সে। সবমিলিয়ে ঘেঁটে ঘ করে ফেলেছে পরিস্থিতিতে।
আরও পড়ুন: রণজয়-স্বস্তিকা অতীত! শহর থেকে দূরে নিরিবিলিতে বিয়ে সারবেন শোভন-সোহিনী, ফাঁস বিয়ের দিন!
ফুলকি রোহিতের কাছে অকপট স্বীকার করে, গ্রামের অর্ধেক লোক খেতে পাচ্ছে না। তাদের অবস্থা দেখে ফুলকির মন সায় দেয়নি নিজের মতো করে ভাল থাকতে। সে চায় সকলকে নিয়ে, সকলকে সঙ্গে করে ভাল থাকতে। সকলের ভাল করতে। গ্রামের লোকের কথা ভেবেই ফুলকির এই পদক্ষেপ।






“আগে মা-বাবারা গল্প পড়ে শোনাতেন, এখন বাচ্চারা বিরক্ত করলেই মোবাইল ধরিয়ে দেয়!” “বাচ্চারা চুপ করলেও জ্ঞানের বিকাশ কি হয়?”— বর্তমান প্রজন্মের অভিভাবকদের সংবেদনশীলতা নিয়ে খোঁচা শ্রীকান্ত আচার্যের! প্রজন্মের বদলে যাওয়া শিক্ষার ধরণেও কি খেদ পড়ছে?