ঘোর বিপদ নাচছে তিস্তার কপালে, জীবন বিমার পঞ্চাশ লক্ষ টাকা হাতাতে কোন পথ বেছে নেবে ভিক্টর?

জনপ্রিয় টেলি সিরিয়াল (Tele Serial) ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ (Anurager Chhowa) স্টার জলসার (Star Jalsha) এই ধারাবাহিকের বিপক্ষ জি বাংলার (Zee Bangla) ‘মিঠিঝোরা'(Mithijhora)। দুই ধারাবাহিকের মধ্যে চলছে হাড্ডাহাড্ডি টক্কর। টিআরপির (trp) টক্করে মিঠিঝোরাকে টেক্কা দিয়ে চলেছে অনুরাগ।

ধারাবাহিকের গল্পে চলছে টান টান পর্ব। দর্শকদের আগ্রহ ধরে রাখতে প্রতি পর্বেই থাকছে নতুন নতুন চমক। সম্প্রতি ধারাবাহিকে ঘটে গিয়েছে দর্শকদের বহুল প্রতীক্ষিত মুহূর্ত। মুখোমুখি হয় সূর্য-দীপা। তবে এতে লাভের লাভ কিছুই হয়নি। দেখা হওয়াটাই সার। কেউ কাউকে মনের কথা জানিয়ে উঠতে পারেনি।

অপরদিকে, রূপার কথা ভেবে মিথ্যে বিয়ের নাটক করে চলেছে অর্জুন আর দীপা। এক ছাদের তলায় থাকলেও, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক বা ভালোবাসা সম্পর্ক নেই তাদের মধ্যে। তবে রয়েছে নির্ভেজাল বন্ধুত্ব। একে অপরকে যারপরনাই যত্নে রাখে দুজন। প্রথম প্রথম অর্জুন একতরফা করত, এখন সে দলে ভিড়েছে দীপাও। দুজনের বন্ধুত্ব গাঢ় হয়ে উঠছে দিন দিন।

ধারাবাহিকের গল্পে দেখা যাবে, মাঝরাতে অর্জুনের বাড়িতে এসে হাজির দীপা। অর্জুনের ড্রাইভার তাকে রাস্তায় দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ছুটছে দেখে নিয়ে আসে দীপার কাছে। দীপা ফের তিস্তার গায়ে কালসিটে দেখতে পায়। তার অস্থির ব্যবহার দেখে বারবার দীপা প্রশ্ন করতে থাকে তার কিছু হয়েছে কিনা! ভিক্টর কি তাকে মারধর করে? তখনই তিস্তার ফোনে আসে ভিক্টরের মেসেজ। সোনা-রূপাকে নিয়ে ব্ল্যাকমেল করে ভিক্টর। হুমকি দেয় তাদের ক্ষতি করার। তাই ইচ্ছে থাকলেও দীপাকে মুখ ফুটে কিছু বলতে পারেনা সে। তাই রাতে সোনা রূপার ঘরে চিঠিতে মনের কথা ব্যক্ত করে তিস্তা।

ওদিকে, পৃথা দেবী ছটফট করতে থাকে। দিন দিন বুদ্ধিহীন হয়ে উঠছে তার ছেলে। তিস্তা যদি অর্জুনের সামনে একবার মুখ খোলে, তাহলে তার অর্জুন তার মায়ের দিকে ফিরেও তাকাবে না। অর্জুনের কাছাকাছি আসতে সেই বাড়িgতে প্রথম ঢুকতে হবে পৃথাকে। সে ভিক্টরকে বলে তিস্তাকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে ওই বাড়ি থেকে নিয়ে আসতে। তবে কি বড় কোনো বিপদ হতে চলেছে তিস্তার?

Back to top button