কার কাছে কই মনের কথায় তুলকালাম করা পর্ব! পরাগকে বিষ খাওয়ানোর অপরাধে ১ বছরের জন্য জেল প্রতীক্ষার

জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথায় (Kar Kache Koi Moner Kotha) অবশেষে হতে চলেছে প্রতীক্ষার পর্দা ফাঁস। পর্বের শুরুতেই আমরা দেখতে পারি আরাধনা কথা বলছে শিমুলের সঙ্গে। তার এবং অনির্বাণের অতীতের সব ঘটনা শিমুলকে। শিমুল তাকে বলে তাদের মধ্যে সব ঠিক করে নিতে। তখন আরাধনা বলে সেটা সম্ভব নয়। তবে তারা কেউই অন্য কাউকে তার জীবনে চায় না। তারপর আরধনা শিমুলকে বলে সাহস রাখতে। তখন শিমুল বলে সাহস তো রাখতেই হবে, নাহলে এই সমাজে টিকে থাকা যায়না।

ওদিকে অনির্বাণের সঙ্গে কথা বলতে থাকে পরাগ, পলাশ আর প্রতীক্ষা। পরাগ জিজ্ঞাসা করে কি হবে তাদের? তখন অনির্বাণ বলে দোষী শাস্তি পাবে। সেই শুনেই ভয় পেয়ে যায় প্রতীক্ষা। “আপনারা আমার থেকে অনেক কিছু গোপন করে গেছেন জানেন তো ডাক্তার আর উকিলের থেকে কিছু লকাতে নেই। এবার তার ফল আপনারা দেখবেন।” অনির্বাণ এও বলে অন্য উকিল হলে আরও বেশি শাস্তি পেতেন আমি বলে শাস্তিটা তাও কম হবে। তখনই চলে আসে জর্জ সাহেব।

 বিচারক জানান শিমুলের কোনও দোষ নেই। সে ভালো মেয়ে উল্টে পরাগ, পলাশ আর প্রতীক্ষা তাকে অনেক অত্যাচার করেছে। তবে শিমুল পরাগকে বিষ খাওয়ায় নি তাই তাকে অভিযোগ মুক্তি করা হল। ওদিকে প্রতীক্ষাকে পরাগ ব্যানার্জীকে বিষ দেওয়ার অপরাধে গ্রেফতার করা হল প্রতীক্ষাকে। তাকে ১ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হল। প্রতীক্ষাকে দেখে বিপাশা বলল ভালো হয়েছে, দোষী শাস্তি পেয়েছে। ওদিকে প্রতীক্ষা শিমুলকে বলল তাকে সে ছাড়বে না।

শিমুল তাকে কিছু বললো না। পলাশ পরাগকে বলল দাদা প্রতীক্ষাকে নিয়ে যাচ্ছে আর তুই কিছু করবি না। প্রতীক্ষা পলাশের দিকে তাকিয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করল তার চাকরির কি হবে তখন তাকে পুলিশ এসে নিয়ে গেল। তারপর বিপাশারা সকলে আনন্দ করতে থাকে। শিমুলকে বিপাশা বলে সুচরিতার বাড়িতে মধুবালা দেবী বলে এসেছে তীর্থঙ্কর পুতুলকে বিয়ের জন্য প্রস্তাব দিয়েছে। সকলেই তাতে রাজি।

সেই কথা শুনে খুশি হয় শিমুলও। বলে পুতুলের অত দিনের বিয়ে করার ইচ্ছা এইবার পূরণ হবে। সকলে কথা বলতে থাকে তারপর। তবে কি মনে হয় আপনাদের প্রতীক্ষার গ্রেফতারিতে কি করবে এবার পলাশ? তবে কি এবার সে প্রতিশোধ নেবে শিমুলের ওপর?

Back to top button