Anurager Choya: মা নেই তো কী হয়েছে ঠাকুমা তো আছে! যত্ন এবং আদর দিয়ে নিজের হাতে দুই নাতনি সোনা-রূপাকে আঁকা শেখাচ্ছে লাবণ্য সেনগুপ্ত! “বাংলা টেলিভিশনের এ যাবৎ সেরা Cool ঠাকুমা”, ভিডিও ছড়িয়ে গেলো নিমেষেই

খুদে সোনা-রুপার ছোঁয়ায় রেকর্ড নম্বর পেয়ে ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ দর্শকদের মন জয় করেছে। ছোট্ট দুই মেয়ে আসার পরই আরও নাটকীয় হয়ে উঠেছে এই ধারাবাহিক। খুদেগুলোকে বেশ ভালোবাসে দর্শকরাও। এরমধ্যে রুপার পাকা পাকা কথা আর সোনার আদো আদো কথা যেন মন ছুঁয়েছে সকলের। শুধুই দর্শক নয় তাদের নিয়ে মেতেছে ধারাবাহিকের গোটা টিমও। অল্প সময়ের মধ্যেই সকলকেই বেশ আপন করে নিয়েছে এই দুই খুদে।

‘সোনা’ চরিত্রে যে খুদে অভিনেত্রীকে দেখতে পাচ্ছেন, তার আসল নাম মিশিতা রায়চৌধুরী। ছোট্ট এই মেয়েটির আদো আদো কথা আর অভিনয় দারুন পছন্দ দর্শকদের। এই বয়সে মিষ্টি মিষ্টি কথা আর রূপার সাথে ঝগড়া, সবে মিলিয়ে সত্যিই বাজিমাত করেছে ছোট্ট মিশিতা। বাড়িতে সকলে তাকে আদর করে মিশকা নামে ডাকেন। প্রথমবার টলিউডে পা বাড়িয়েই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ছোট্ট মিশিকা। প্রথম প্রজেক্টেই বাজিমাত করছে সোনা।

অন্যদিকে রূপা ওরফে সৃষ্টি মজুমদার। যার পাকা পাকা বুলি যেন মিষ্টতায় ভোরে দিয়েছে এই ধারাবাহিক। যদিও রুপা এর আগেও সুন্দরী সিরিয়ালে শিশু অভিনেত্রীর ভূমিকাতে অভিনয় করেছে। তবে মিশিতার এটাই প্রথম অভিনয়। মিশিতা দীর্ঘদিন ধরে মডেলিং করেছে। কিডস মডেল হিসেবে তার বেশ খ্যাতি রয়েছে। ছোট্ট বয়সেই একাধিক পুরস্কার এসেছে তার ঝুলিতে।

লাবণ্য অর্থাৎ সূর্যের মা তাঁর দুই নাতনিকে কাছে পেয়ে বেশ খুশি। সে চায় তাঁর দুই নাতনি যেন তাঁর কাছেই থাকে। এবার দেখা গেল দুই নাতনিকে মনের আনন্দে আঁকা শেখাতে। সোনা-রূপা দুজনকেই কাছে বসিয়ে রং করা শেখাচ্ছে। যদিও এটি ধারাবাহিকের কোনও শুটিং নয়। এই দৃশ্য শুটিং এর মাঝের। ব্রেক সময়ে সোনা-রুপা দুজনেই আঁকা শেখাতে ব্যস্ত লাবণ্য। আর তাদের রং করা হাতে ধরে শিখিয়ে দিচ্ছে তাদের ঠাকুমা।

আঁকা শেখার পাশাপাশি তাদের নিজেদের মিষ্টি মিষ্টি কথা। সবকিছুই রেকর্ড করছে তাদেরই কোনও টিম মেম্বার। আর সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ হতেই ভালোবাসায় ভরিয়ে দিয়েছে দর্শকরা। প্রসঙ্গত, ‘অনুরাগের ছোঁয়া’ ধারাবাহিক অনেকদূর এগিয়েছে, এসেছে নানান নতুন মোর। কিন্তু এখনও দীপা ও সূর্যের মনে একে ওপরের নিয়ে ভুল ধারণা আছে। ইতিমধ্যে লাবণ্য তার দুই নাতনিকে কাছে পেয়েছে। রুপা বাবার হাত ধরেই তার নিজের ঘরে এসেছে।

Back to top button